এইচএসসি পরীক্ষার ফলাফলে যশোর শিক্ষা বোর্ডে পাসের হার কমেছে, বেড়েছে জিপিএ-৫। এবছর পাসের হার ৬৪.২৯ শতাংশ। জিপিএ-৫ পেয়েছে ৯ হাজার ৭৪৯ জন পরীক্ষার্থী। গত বছর পাশের হার ছিল ৬৯.৮৮ শতাংশ ও জিপিএ-৫ প্রাপ্তের সংখ্যা ছিল ৮ হাজার ১২২। পাসের হার কমার কারণ ইংরেজি বিষয়ে অকৃতকার্যের সংখ্যা বেশি বলে জানিয়েছেন শিক্ষা বোর্ড চেয়ারম্যান।
মঙ্গলবার সকাল ১১টায় এক সংবাদ সম্মেলনে পরীক্ষার ফলাফল ঘোষণা করেন শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান মর্জিনা আক্তার। এসময় উপস্থিত ছিলেন পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক প্রফেসর শাহিন আহম্মেদ।
যশোর শিক্ষা বোর্ডের আওতাধীন ১০টি জেলার মধ্যে এ বছর পাসের হারে এগিয়ে আছে যশোর জেলা। এ জেলার পাসের হার ৭২.৮৪ শতাংশ। অন্যান্য জেলার মধ্যে খুলনায় ৭১.১৯, মাগুরায় ৫৫.০৪, সাতক্ষীরায় ৭০.১১, কুষ্টিয়ায় ৫৮.৫২, চুয়াডাঙ্গায় ৫৭.৯৬, মেহেরপুওে ৫০.৩৮, নড়াইলে ৬১.২৭, ঝিনাইদহে ৫৯.৪০ ও মাগুরায় ৫৮.২৩ শতাংশ।
এছাড়া যশোর শিক্ষা বোর্ডে শতভাগ উত্তীর্ণ হয়েছেছে ১৩টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। এবং শতভাগ অনুত্তীর্ণ হয়েছে ৭টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান।
এবছর এইচএসসি পরীক্ষার ফলাফলের অবনতির জন্য ইংরেজি বিষয়ে অকৃতকার্য পরীক্ষার্থীর সংখ্যা বেশি বলে জানান যশোর শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান মর্জিনা আক্তার। আরও বলেন, করোনার কারণে দেড় বছর আমাদের শিক্ষার্থীরা সরাসরি ক্লাসে যেতে পারেনি। সরাসরি পাঠদান করা যায়নি। যার কারণে ইংরেজিতে যে লার্নিং গ্যাপ সেটা এখনও আমরা পূরণ করতে পারিনি পুরোপুরিভাবে। যার কারণে আমরা মনে করছি যে ইংরেজিতে তারা বেশি খারাপ করেছে। এই কারণে আমাদে গতবারের তুলনায় ফলাফল একটু খারাপ হয়েছে।
মঙ্গলবার সকাল ১১টায় এক সংবাদ সম্মেলনে পরীক্ষার ফলাফল ঘোষণা করেন শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান মর্জিনা আক্তার। এসময় উপস্থিত ছিলেন পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক প্রফেসর শাহিন আহম্মেদ।
যশোর শিক্ষা বোর্ডের আওতাধীন ১০টি জেলার মধ্যে এ বছর পাসের হারে এগিয়ে আছে যশোর জেলা। এ জেলার পাসের হার ৭২.৮৪ শতাংশ। অন্যান্য জেলার মধ্যে খুলনায় ৭১.১৯, মাগুরায় ৫৫.০৪, সাতক্ষীরায় ৭০.১১, কুষ্টিয়ায় ৫৮.৫২, চুয়াডাঙ্গায় ৫৭.৯৬, মেহেরপুওে ৫০.৩৮, নড়াইলে ৬১.২৭, ঝিনাইদহে ৫৯.৪০ ও মাগুরায় ৫৮.২৩ শতাংশ।
এছাড়া যশোর শিক্ষা বোর্ডে শতভাগ উত্তীর্ণ হয়েছেছে ১৩টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। এবং শতভাগ অনুত্তীর্ণ হয়েছে ৭টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান।
এবছর এইচএসসি পরীক্ষার ফলাফলের অবনতির জন্য ইংরেজি বিষয়ে অকৃতকার্য পরীক্ষার্থীর সংখ্যা বেশি বলে জানান যশোর শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান মর্জিনা আক্তার। আরও বলেন, করোনার কারণে দেড় বছর আমাদের শিক্ষার্থীরা সরাসরি ক্লাসে যেতে পারেনি। সরাসরি পাঠদান করা যায়নি। যার কারণে ইংরেজিতে যে লার্নিং গ্যাপ সেটা এখনও আমরা পূরণ করতে পারিনি পুরোপুরিভাবে। যার কারণে আমরা মনে করছি যে ইংরেজিতে তারা বেশি খারাপ করেছে। এই কারণে আমাদে গতবারের তুলনায় ফলাফল একটু খারাপ হয়েছে।