1. live@www.chitrarpar.com : news online : news online
  2. info@www.chitrarpar.com : চিত্রারপাড় :
মঙ্গলবার, ১৪ জানুয়ারী ২০২৫, ০২:৩৪ পূর্বাহ্ন
সর্বশেষ :
রিট খারিজ দেশের জনগণ অন্তর্বর্তী সরকারকে বৈধ বলে মেনে নিয়েছে: হাইকোর্ট যশোরে নিপীড়নের শিকার বিএনপির নেতাকর্মীদের ব্যতিক্রমী মিলনমেলা যশোরে বেড়েছে খুন, ধর্ষণ, নির্যাতন, অপহরণ ও মাদকদ্রব্য উদ্ধার মামলা এইচএমপি ভাইরাস নিয়ে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের সতর্কতা জারি যশোরে জমি দখল করে পাঁকা স্থাপনা নির্মাণের অভিযোগ ইসির সামগ্রিক ফোকাস হচ্ছে জাতীয় নির্বাচন সামরিক কর্মকর্তাদের ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতার মেয়াদ বাড়ল যশোরে ফ্যাসিবাদবিরোধী আন্দোলনের নিপীড়িত জনতার মিলনমেলা যশোরে চাকরিচ্যুত বিডিআর সদস্যদের পুনর্বহালের দাবিতে মানববন্ধন হোটেলে একসঙ্গে রুম নেওয়া নারীকে খুঁজছে পুলিশ

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে গিয়ে প্রেম, অতঃপর বিয়ে

প্রতিবেদকের নাম:
  • প্রকাশিত: শনিবার, ২৮ ডিসেম্বর, ২০২৪
  • ১২ বার পড়া হয়েছে

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে গিয়ে বরগুনায় মীর রিজন মাহমুদ নিলয়ের সঙ্গে পরিচয় হয় একই জেলার ফৌজিয়া তাসনীন আনিকার। ভালো লাগা থেকে শুরু হয় তাদের প্রেমের গল্প, অবশেষে হলেন একে অন্যের জীবন সঙ্গী।

শুক্রবার (২৭ ডিসেম্বর) বিকেলে আন্দোলনের প্রায় ৫ মাস পর বিয়ের পিঁড়িতে বসে প্রেমের পূর্ণতা দেন নিলয় ও আনিকা।

জানা গেছে, বরগুনায় আন্দোলন চলাকালীন গত ৫ আগস্ট থেকে দু’জনের ভালো লাগা শুরু হয়। পরবর্তীতে ৭ আগস্ট ভালোবাসা প্রকাশের পর ২৫ আগস্ট দুজনের সম্পর্কের বিষয়টি তাদের পরিবারকে জানান। পরে উভয় পরিবারের সম্মতিতে প্রণয়ে রূপ নেয় তাদের প্রেম।

মীর রিজন মাহমুদ নিলয় বরগুনা পৌরসভার আমতলার পাড় এলাকার মরহুম মীর মোয়াজ্জেম হোসেনের ছেলে। বর্তমানে তিনি আনোয়ার খান মর্ডান ইউনিভার্সিটিতে বিবিএ ৬ষ্ঠ সেমিস্টারের শিক্ষার্থী।

বরগুনা পৌরসভার কলেজ রোড এলাকার মনোয়ারুল ইসলাম শামীমের মেয়ে ফৌজিয়া তাসনীন আনিকা সরকারি ব্রজমোহন কলেজের রসায়ন বিভাগের অনার্স প্রথম বর্ষের শিক্ষার্থী।

মীর রিজন মাহমুদ নিলয় বলেন, আন্দোলনের মাধ্যমেই আনিকার সঙ্গে পরিচয় হয়। এমনিতে আগে থেকে চিনলেও কখনও কথা হয়নি। আন্দোলন চলাকালে সবার সঙ্গেই আমার কথা হতো। তবে ওই সময়ে আমাদের কোনো প্রেমের সম্পর্ক ছিল না। গত ৫ আগস্ট যখন একত্রে বিজয় মিছিলে আনন্দ উল্লাস করছিলাম, তখন আমাদের মধ্যে ভালো লাগা শুরু হয়।

ফৌজিয়া তাসনীন আনিকা বলেন, আন্দোলনের সময় নিলয়ের সঙ্গে আমার পরিচয় হয়। ওই সময় আন্দোলন নিয়ে বিভিন্ন বিষয়ে কথা হতো। তখন সাহস এবং সততা দেখে নিলয়ের ওপর আমি দুর্বল হই। যেখানে ওর আত্মীয়-স্বজনের মধ্যে অনেকেই বর্তমান নিষিদ্ধ সংগঠনের সঙ্গে যুক্ত ছিল। তাদের মতামতের বিরুদ্ধে গিয়ে আমাদের সঙ্গে আন্দোলন করেছে।

তিনি আরও বলেন, এছাড়াও অন্য একটি সংগঠন তাদের ব্যানারে নিলয়কে আন্দোলনে অংশ নিতে বললেও সে সাধারণ শিক্ষার্থীদের সঙ্গেই আন্দোলনে যুক্ত হয়। ওর ওপর দুর্বল হওয়ার মূল কারণই হচ্ছে এমন সততা। পরবর্তীতে গত ৫ আগস্ট বিজয় মিছিলে আমার প্রতি আলাদা কেয়ার দেখে ওর প্রতি দুর্বলতা আরও বেড়ে যায়। পরে ৭ আগস্ট আমাকে প্রেমের প্রস্তাব না দিয়ে সরাসরি বিয়ের প্রস্তাব দেন নিলয়।

আনিকাকে ভালো লাগার কারণ জানতে চাইলে নিলয় বলেন, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র জনতার আন্দোলনে সামনে থেকে নেতৃত্ব দেওয়ার যে সাহসিকতা ওর মধ্যে ছিল, এটি আমাকে মুগ্ধ করেছে। ওই সময়ে ফ্যাসিস্ট হাসিনার বিরুদ্ধে সাহস নিয়ে আন্দোলনে নেমে যে দেশকে ভালোবাসতে পারে, সে মানুষকেও ভালোবাসতে পারে।

সংবাদটি শেয়ার করুন

আরো সংবাদ পড়ুন

পুরাতন সংবাদ পড়ুন

সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি রবি
 
১০১১১২
১৩১৪১৫১৬১৭১৮১৯
২০২১২২২৩২৪২৫২৬
২৭২৮২৯৩০৩১  
© সমস্ত অধিকার সংরক্ষিত
প্রযুক্তি সহায়তায়: ইয়োলো হোস্ট