1. live@www.chitrarpar.com : news online : news online
  2. info@www.chitrarpar.com : চিত্রারপাড় :
মঙ্গলবার, ১৪ জানুয়ারী ২০২৫, ০১:৩৮ পূর্বাহ্ন
সর্বশেষ :
রিট খারিজ দেশের জনগণ অন্তর্বর্তী সরকারকে বৈধ বলে মেনে নিয়েছে: হাইকোর্ট যশোরে নিপীড়নের শিকার বিএনপির নেতাকর্মীদের ব্যতিক্রমী মিলনমেলা যশোরে বেড়েছে খুন, ধর্ষণ, নির্যাতন, অপহরণ ও মাদকদ্রব্য উদ্ধার মামলা এইচএমপি ভাইরাস নিয়ে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের সতর্কতা জারি যশোরে জমি দখল করে পাঁকা স্থাপনা নির্মাণের অভিযোগ ইসির সামগ্রিক ফোকাস হচ্ছে জাতীয় নির্বাচন সামরিক কর্মকর্তাদের ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতার মেয়াদ বাড়ল যশোরে ফ্যাসিবাদবিরোধী আন্দোলনের নিপীড়িত জনতার মিলনমেলা যশোরে চাকরিচ্যুত বিডিআর সদস্যদের পুনর্বহালের দাবিতে মানববন্ধন হোটেলে একসঙ্গে রুম নেওয়া নারীকে খুঁজছে পুলিশ

রাজশাহীতে সারের জন্য হাহাকার

প্রতিবেদকের নাম:
  • প্রকাশিত: বৃহস্পতিবার, ১২ ডিসেম্বর, ২০২৪
  • ১৮ বার পড়া হয়েছে

রাজশাহীতে আলুর আবাদের ভরা মৌসুমে সার নিয়ে দুশ্চিন্তায় আছেন কৃষকরা। এক বস্তা সার সংগ্রহ করতেই চাষিদের চরম ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে। সার মিললেও বস্তাপ্রতি ক্ষেত্রবিশেষে গুনতে হচ্ছে অতিরিক্ত ৫০০ টাকা। ডিলারদের দাবি, রাজনৈতিক নেতাদের অনাকাঙ্ক্ষিত হস্তক্ষেপে সারের বাজারে বিশৃঙ্খলা চলছে। তবে কৃষকদের অভিযোগ, প্রতিবারই ডিলাররা সারের অতিরিক্ত মূল্য নিতে রাজনৈতিক দলের নেতাদের ব্যবহার করেন।

জেলার ৯ উপজেলার আলু চাষি ও সারের ডিলারদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, আগের বছরগুলোর তুলনায় বাজারে এখন আলুর দাম চড়া। এ কারণে গত বছর থেকে জেলা নির্ধারিত কৃষি জমিতে আলু আবাদের লক্ষ্যমাত্রা বেড়েছে। রাজনৈতিক প্রেক্ষাপট পরিবর্তনের পর রাজনৈতিক নেতারা ডিলারদের বরাদ্দ থেকে অধিকাংশ সার নিয়ে নিচ্ছেন। তাদের কাছে কৃষক ও ডিলাররা জিম্মি হয়ে পড়েছেন। তবে এই পরিস্থিতির জন্য ডিলারদের দায়ী করছেন কৃষকরা। তাদের দাবি, সার সিন্ডিকেট টিকিয়ে রাখতে ও কৃষকদের নিয়ন্ত্রণ করতে ডিলাররা রাজনৈতিক দলের নেতাদের হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করেন। আর সেই সুযোগটাই ব্যবহার করেন নেতারা।

এদিকে রাজশাহী জেলায় নভেম্বর মাসে ২ হাজার ৮০৬ মেট্রিক টন টিএসপি ও ৫ হাজার ৪৩২ মেট্রিক টন এমওপি সার বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে। ইতোমধ্যে চলতি মাসের (ডিসেম্বর) সব সারই তুলেছেন সংশ্লিষ্ট ডিলাররা। ৫০ কেজির এক বস্তা ডিএপি সারের সরকারি মূল্য ১ হাজার ৫০ টাকা হলেও কৃষককে কিনতে হচ্ছে ১ হাজার ৪৫০ টাকা থেকে ১ হাজার ৫০০ টাকায়। ৫০ কেজির এক বস্তা পটাশের সরকারি দাম ১ হাজার টাকা। কিন্তু চাষিদের কিনতে হচ্ছে ১ হাজার ৩০০ টাকা থেকে ১ হাজার ৪০০ টাকায়। এক বস্তা টিএসপির সরকারি দাম ১ হাজার ২৫০ টাকা। কিন্তু কৃষকদের কিনতে গুনতে হচ্ছে ১ হাজার ৬০০ টাকা পর্যন্ত। কৃষকদের প্রতি বস্তায় অতিরিক্ত গুনতে হচ্ছে ৩৫০ থেকে ৪০০ টাকা, ক্ষেত্র বিশেষে ৫০০ টাকা পর্যন্ত অতিরিক্ত গুনতে হচ্ছে তাদের।

তানোরের কামারগাঁও বাজারের সার ডিলার মৌসুমী ট্রেডার্সের সামনে গিয়ে দেখা যায়, সেখানে একদল মানুষ স্যারের জন্য অপেক্ষা করছে। তবে কৃষকদের সার না দিয়ে স্থানীয় কিছু রাজনৈতিক নেতার তদবিরে কেউ কেউ ট্রলিতে করে সার নিয়ে যাচ্ছেন। এ বিষয়ে ডিলার বিকাশ কুমার দাস সাংবাদিকদের বলেন, এবার চাহিদার তুলনায় সারের বরাদ্দ কিছুটা কম। সেই সঙ্গে প্রভাবশালী কেউ কেউ বেশি পরিমাণে সার নিতে চাপ দিচ্ছে। এ কারণে কেউ কেউ সার পাচ্ছে না বা দেওয়া সম্ভব হচ্ছে না।

সংবাদটি শেয়ার করুন

আরো সংবাদ পড়ুন

পুরাতন সংবাদ পড়ুন

সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি রবি
 
১০১১১২
১৩১৪১৫১৬১৭১৮১৯
২০২১২২২৩২৪২৫২৬
২৭২৮২৯৩০৩১  
© সমস্ত অধিকার সংরক্ষিত
প্রযুক্তি সহায়তায়: ইয়োলো হোস্ট